“চাপের কারণে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা সেল্ফ সেন্সর আরোপ করতে বাধ্য হয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে তারা অনেক স্টোরি ধামাচাপা দেয়।” ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেছেন। লন্ডনে বুধবার শুরু হয়েছে দুইদিনের আর্ন্তজাতিক সম্মেলন এখানে গণতন্ত্র টিকেয়ে রাখার স্বার্থে গণমাধ্যমের স্বাধীণতার গুরুত্ব ও স্বাধীনভাবে সংবাদকর্মীদের কাজ করতে দেয়ার জন্য বলেন। এই সম্মেলন যৌথভাবে আয়োজন করেন বিট্রেন ও কানাডা।
সম্মেলনের আগে বিবিসিকে সাক্ষাতকার দিতে গিয়ে বিট্রিশন হাইকমিশনার একথা বলেন। বিবিসিকে এর আগে বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ সাক্ষাতকার দিতে গিয়ে বলেন, “যুক্তরাজ্যের চাইতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম স্বাধীন।” ২০১৯ রিপোর্টাস উইথ আউট বর্ডারস এর প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সে গণমাধ্যমের স্বাধীণতায় যুক্তরাজ্যের অবস্থান ৩৩; সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৫০ তম।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন বাংলাদেশি সাংবাদিকরা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে সমস্যায় আছে। তিনি এ জানান “বাংলাদেশে মিডিয়ার সংখ্যা বেড়েছে এটা ঠিক। কিন্তু সংখ্যা দিয়ে স্বাধীনতা যাচাই করা যায় না।”