বং দুনিয়া ওয়েব ডেস্ক: এক দিনের আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট, টেস্ট, টি টুয়েন্টি সহ সর্বত্রই বাংলাদেশের পতাকা উচু করে চলছেন সাকিব আল হাসান। সেই সাকিব আল হাসানকে এক বছরের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য ক্রিকেটীয় কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রদত্ত সাকিব এই সাজাও মেনে নিয়েছেন। সাকিব আল হাসান তিন বার জুয়াড়িদের কাছ থেকে ম্যাচ ফিক্সিং-এর প্রস্তাব পেলেও আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশন (আকসু) কে জানাননি। বাংলাদেশ সহ ক্রিকেট বিশ্বের তারকা সাকিব আল হাসানকে সাজা প্রদান করা হল।
আইসিসির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সাকিব আল হাসানের সাজার কথা জানান হয়েছে। ২০১৮ সালের বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় সিরিজে দুইবার ও একই বছর আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও কিংস এলিভেন পাঞ্জাব ম্যাচে একবার। আইসিসির পক্ষ থেকে জানানো হয় দুর্নীতি দমন আইনে, কোন ক্রিকেটার যদি জুয়াড়ির কাছ থেকে ম্যাচ পাতানোর বা স্পট ফিক্সিং এর প্রস্তাব পান তাহলে দ্রুতই তা আকসুর কর্মকর্তাদের জানাতে নয়। না জানালে সেট শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। যার সাজা ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর। সাজার কথা জানাতে গিয়ে আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার অ্যালেক্স মার্শাল বলেন, ‘সাকিব খুবই একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। সে অনেক বড় বড় আসরে খেলছে। দুর্নীতির প্রস্তাব পেয়ে তার জানানো উচিত ছিল।’