সময়ের সাথে হাত মিলিয়ে

রোহিঙ্গা সঙ্কটঃ মায়ানমারের শরণার্থীদের আর জায়গা হবেনা বাংলাদেশে

পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক আলোচনার সময় মায়ানমারে “খালি প্রতিশ্রুতি” অভিযুক্ত করেছেন। বাংলাদেশ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কে জানিয়েছেন যে মায়ানমার থেকে আসা মুসলিমদের আমরা আর গ্রহণ করবনা। জাতিসংঘ সংকটকে জাতিগত পরিচ্ছন্নতা হিসাবে বর্ণনা করে। মায়ানমার রোহিঙ্গা নির্যাতনকে অস্বীকার করে, একটি সংখ্যালঘু।

চাঞ্চল্যকর তথ্য!! বাংলাদেশের বিমান হাইজ্যাক কাণ্ডে পাওয়া গেল খেলনা বন্দুক, জানালো পুলিশ

রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের ফেরৎ পাঠানোর জন্য ২০১৮ সালে বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের বিশেষ চুক্তি হয়েছিলো। সেক্ষেত্রে মায়ানমার প্রতি সপ্তাহে ১৫০০ জন করে রোহিঙ্গা দের আশ্রয় দিতে রাজি ছিল। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ বলেছিল তাদের লক্ষ্য ছিল তারা ২ বছরের মধ্যে সমস্ত রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে ফিরিয়ে দেবে।

rohingya-crisis

কিন্তু বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সভায় মিস্টার হক জানান যে, তার দেশ আর কোনও রোহিঙ্গাদের গ্রহণ করতে পারবেনা। তিনি আরও বলেন, একক রোহিঙ্গা সম্প্রদায় সেখানকার অনুকূল পরিবেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক নন।

মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত হাউ ডু সুয়ান আবেদন করেছেন ধৈর্য রাখার জন্য। তিনি  রোহিঙ্গা ফেরত পাঠানোর জন্য “বিশাল শারীরিক ও মানসিক বাধা” সম্পর্কে কথা বলছেন। রাখাইনের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থা গড়ে তুলতে সময় ও ধৈর্য সহ সাহস লাগে, বলেছেন কূটনীতিক।

এদিকে, মায়ানমারের জাতিসংঘের দূত ক্রিস্টিন স্নানার বার্গারার বলেন, রোহিঙ্গা মায়ানমারে ফিরে যাওয়ার অগ্রগতি ছিল “ধীর”।

 

মন্তব্য
Loading...