সমস্ত বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলা, উপজেলা, ইউনিয়নে শোক দিবস পালিত হচ্ছে। ১৯৭৫ সালে এই দিনে কিছু দিকভ্রান্ত সেনা সদস্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে। এই দিনে বাংলাদেশের আকাশে নেমে এসেছিল অন্ধকারের ঘনঘটা। এই দিনকে মনে করে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে সর্বস্তরের জনগন শোক পালন করে। সারা দেশের সাথে পীর খানজাহান আলীর পদ স্পর্শে ধন্য বাগেরহাটে নানা কর্মসুচির মধ্য দিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে দিবসটি উপলক্ষে বাগেরহাটে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শোক র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করা হয়। পরে শহরে শোক র্যালী বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাগেরহাট স্বাধীনতা উদ্যানে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
র্যালীতে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ মোঃ মোজাম্মেল হোসেন, জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেযারম্যান শেখ কামরুজ্জামান টুকু, বাগেরহাট পুলিশ সুপার পঙ্কজ চন্দ্র রায় ,সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার নাসির উদ্দিন, সিভিল সার্জন জি কে এম সামসুজ্জামান, পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী নাহিদউজ্জামান খান, সড়ক জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আনিসুজ্জামান মাসুদ, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সভাপতি আহাদ উদ্দিন হায়দারসহ রাজনৈতিক ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। এর আগে শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া মোনাজাত করা হয়।