গত ৫ থেকে ৭২ মাস পর্যন্ত পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারীরা বেতন ভাতা পাচ্ছেন না। তাদের নিয়োগ সরকারি বিধি মোতাবেক হলেও বেতনের জন্য পৌরসভার আয়ের উপর নির্ভর করতে হয়। অনেক সময় তাদের পুরো বছরই বেতন ছাড়া চলতে হয়।

ইউনিয়ন পরিষদের কর্মচারীদের বেতনের ৭৫ শতাংশ আসে সরকারি কোষাগার থেকে। নিয়োগ হয় সরকারের একই নিয়মে কিন্তু বেতনের সময় দুই নীতি। বেতন ভাতা সরকারের কোষাগার থেকে পাওয়ার দাবিতে গত কয়েক মাস ধরে পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারীরা বিভিন্ন আন্দোলন করে আসছেন। এর আগে কর্মবিরতী সহ বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন করেন। পৌরসভার ৩৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পৌর আয়ের দিকে চেয়ে থাকতে হয়। আয় হলে বেতন হয়, না হলে হয় না।

গত বুধবার তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে নির্ধারিত সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি পুলিশি বাধার মুখে পড়েছে। তারপরও সচিবালয়ের পশ্চিম পাশ ও প্রেসক্লাব সংলগ্ন রাস্তায় কাফনের কাপড় শরীরে জড়িয়ে বসে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন অ্যাসোসিয়েশনটির সদস্যরা।

পৌরসভা সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে গত ১৪ জুলাই বিকেল থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক ও ফুটপাতের ওপর কাগজ মেলে এবং তাঁবু বানিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন শুরু করেন কয়েক হাজার পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী। আন্দোলন থেকে এই বিক্ষোভকারীরা জানাচ্ছেন, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথ ছেড়ে যাবেন না।

Mr. Shuva is a News and Content Writer at BongDunia. He has worked with various news agencies all over the world and currently, he is having an important role in our content writing team.

Leave A Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.