সিলেটের বিশ্বনাথে প্রেমিকার মেয়েকে ধর্ষণ করেছে আলম মিয়া আলম (৩০)। দীর্ঘদিন ধরে মায়ের সাথে পরকীয়া প্রেম করছে। মায়ের সাথে প্রেমের সুযোগে মেয়ের চায়ের সঙ্গে চেতনানাশক ঔষধ খাইয়ে ধর্ষণ করে। গত ৭ আগস্ট বুধবার আসামিকে পুলিশ আটক করে। আসামির বাড়ি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মুকসেদপুর গ্রামে। বাবা নুরুল ইসলাম। বিশ্বনাথ উপজেলায় জানাইয়া এলাকার লম্বা কলোনীতে বসবাস করতো আলম।
বাদি গত বুধবার থানায় অভিযোগ করে। অভিযোগ পত্রে বলা আলম মিয়া সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য প্রায়ই তাদের বাড়িতে যেতেন এবং মায়ে ঘরে আসা যাওয়া করতেন। মা বাইরের লোকদের কাছে স্বামী হিসাবে তাকে পরিচয় দিতেন। ঘটনার ১০ দিন পূর্বে স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলা চট্টগ্রাম থেকে মেয়েকে নিয়ে বাসায় আসেন। কয়েকদিন পর ছোট ভাই বোনকে নিয়ে তার মা নানা বাড়ি সুনামগঞ্জে যান। এই সুযোগে পাষন্ড গত ৫ আগস্ট সোমবার রাত ১১ টার দিকে তাকে বাইরে থেকে চা এনে খাওয়ায়। চা খেয়ে অভিযোগকারী অজ্ঞান হয়ে যান তারপর তাকে ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ করে।
স্বামী পরিত্যাক্তা নারী জানান আলমের সাথে তার বিয়ে হয় নাই তবে সম্পর্ক থাকায় সে প্রায়ই ঘরে আসত। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন বলেন, আলমের বিরুদ্ধে ঐ নারীর অভিযোগে আসামীকে আটক করা হয়েছে। তদন্ত করা চলছে। তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।