বং দুনিয়া ওয়েব ডেস্ক: কথায় আছে নারী রহস্যময়ী। আর নারীদের বোঝার ক্ষমতা কারুরই নেই। কখনো সে মমতাময়ী আবার কখনো ছলনাময়ী। দেবতারাও এই নারীর রহস্য বের করতে পারেন। কখনো কবিরা তার লেখায় চেষ্টা করেছেন এ রহস্য উন্মোচন করতে আর যতই চেষ্টা করেছেন হয়েছেন ব্যার্থ। নারীকে অনেকেই ঈশ্বরের আজব সৃষ্টি মনে করলেও তাদের ছাড়া পৃথিবী অচল। আর এই নারীদের চেনার চেষ্টার এক ধাপ ঠোঁট দেখে নারীদের চেনা। হয়ত সম্ভব না হলেও চেষ্টা করা যেতে পারে। সেই অসম্ভবকে চেষ্টা করারই অসম্ভব প্রয়াস। বৈজ্ঞানিক ভাবে সত্য অসত্য বিচার না করেই অনেকেই মনে করে মেয়েদের ঠোটের গড় দেখেই তার ব্যাক্তিত্ব চেনা যায় আবার বেঝাও যায় শরীর ও মনের চাহিদা।
১। ঠোঁটের আকার হৃদয়ের মতো হলে সেই নারী খুব কামুক এবং তিনি খুব আকর্ষণীয় ও কনফিডেন্স।
২। কোনও নারীর উপরের ঠোঁট নীচের ঠোঁটের থেকে বড় হলে অর্থাৎ উপরের ঠোটকে কভার করলে সে নারীর স্বভাব, বিচার-বিবেচনার ক্ষমতা খুব ভাল।
৩। মোটা ঠোঁটের অধিকারী নারীরা অনেকের ভালবাসা পান। ভালবাসা দেওয়ার থেকে বেশি পেয়ে থাকেন। আবার অনেকে বলে মোটা ঠোটের নারীরা কঠিন স্বভাবের হন।
৪। যে সকল নারীর শুকনো ঠোঁট সে সকল ব্যাক্তি খুব পরিশ্রমী হন। তারা নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করেন না।
৬। যে সকল নারীর নীচের ঠোঁট বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে তারা ঠোঁটকাটা হন। যে কোন কথার উত্তর মুখের উপর দিয়ে দেন।
৭। কোন নারীর দুই ঠোঁটই যদি পাতলা হলে বোঝা যাবে সে একা থাকতেই বেশি পছন্দ করে।
৮। যে সকল নারীদের ঠোঁট সুন্দর তারা ভীষণ ভালো কথা বলেন। অনেকে মনে করেন এসকল নারী জন্মগত সৃজনশীল হয়ে থাকে।
৯। যে সকল নারীদের ঠোঁটের কোনো নির্দিষ্ট আকার নেই তারা কোন কিছু না দেখে না বুঝেই বেমানান মন্তব্য করাই এদের স্বভাব।
১০। কোন নারীর ঠোঁট গোলাকৃতির হলে তারা সাধারণত সহৃদয় হয়ে থাকেন। আন্তরিকতা এদের সবচেয়ে বড় গুণ।
১১। কোন নারীর ঠোট হৃষ্টপুষ্ট হলে এরা জন্মগত ভাবে মজা করতে পছন্দ করেন।