ভারতে শেষ হল সবচেয়ে বড় গণতন্ত্রের উৎসব।রবিবার ১৯ শে মে ছিল সেই উৎসবের শেষ দফা অর্থাৎ ৭ তম দফা ভোট। ভোট শেষে শুরু হয়ে গেলো তার ফলাফল নিয়ে জল্পনা। সেই জল্পনাকে উস্কে দিলো এক্সিটপোলের ফলাফল।
ভোট শেষ হবার রাত থেকেই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে শুরু হয়ে যায় এক্সিটপোল নিয়ে বিতর্ক।পক্ষ এবং বিরোধীপক্ষের মধ্যে ভোট বিতর্ক চরমে পৌঁছেছে।কোনও সংবাদ মাধ্যমে যদি দেখানো হয় যে শাসক দল এগিয়ে তো এরেক সংবাদ মাধ্যমে দেখানো হয় বিরোধী পক্ষ এগিয়ে। তবে বাংলার ৪২ টা আসনের মধ্যে জানা যাচ্ছে ২৪ টা শাসক দলের, ১৬ টা গেরুয়া শিবিরের এবং ২ টো অন্য পার্টীর। যদিও এই বিষয় বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব এবং বুদ্ধিজীবীদের মত বিভিন্ন।
মুখ্যমন্ত্রীর, বক্তব্য অনুযায়ী এক্সিট পোল চিরস্থায়ী নয়। এটাকে বিশ্বাস করার কোনও কারণ নেই।তিনি সব বিরোধীপক্ষকে এক জোট হবার ডাক দেন। অন্য দিকে রাহুল গান্ধী সরাসরি নরেন্দ্র মোদীর দিকে আঙ্গুল তুলে বলেন যে, সবই তার কীর্তি। ভোট মেশিনে নাকি কারচুপি হয়েছে।প্রধানমন্ত্রীর গুণ্ডারা নাকি সাধারণ মানুষকে ভোট দিতে দেয়নি।তবে এসবের মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী কোনও বক্তব্য পেশ করেননি। তাঁর আস্থা তিনি রেখেছেন দেশবাসীর ওপর।
এখন অপেক্ষা ২৩ শে মের।দেশবাসী কাকে নির্বাচিত করেন এটাই দেখার।