সারা ভারতে চলছে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎসব।কোটি কোটি ভারতীয় সামিল হয়েছে এই উৎসবে।বড়বড় সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে নেতা মন্ত্রীরা এবং সাধারণ মানুষ সবাই যুক্ত হয়েছে এই লোকসভা নির্বাচনের সাথে।নেতা মন্ত্রীরা একে অপরের বিরুদ্ধে উগড়ে দিচ্ছে বিষ।যার সাম্প্রতিকতম নিদর্শন হল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী।বার বার তার অসংযত আচরণ তাকে শাস্তির কাঠগোড়ায় দার করিয়ে দিলেও সংযত হননি তিনি।
নির্বাচনী প্রচারের শেষ লগ্নে এসেও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধীর কুরুচিকর মন্তব্য শেষ হয়নি।সম্প্রতি হরিয়ানাতে এক প্রচারসভাতে তিনি বলেন যে, হরিয়ানা নাকি বিখ্যাত বক্সিং এর জন্য।সেরকমই ২০১৪ র লোকসভা নির্বাচনে একজন বক্সার নাকি দেশের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেয় এবং বর্তমানে তিনি তাঁর কোচ লাল কৃষ্ণ আদবানিকে সুযোগ বুঝে ঘুষি মারে।যদিও আসল কথা লোকের সামনে তুলে না ধরে বিকৃত মন্তব্য করেন তিনি। আসলে বিজেপি পার্টীর নিয়ম হল কোনও নেতার বয়স ৭৫ এর বেশি হলে তিনি ভোটে দাড়াতে পারবেন না সেই নিয়ম অনুযায়ী আদবানি, মুরলী মনোহর যোশী এই সব বর্ষীয়ান নেতারা সরাসরি ভোটে না দাড়িয়ে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন। এই ঘটনাকেই বিকৃত করে বিরোধী পক্ষ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ হেঁকেছে।
যদিও আগেও প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করায় রাহুল গান্ধীকে মাসুল গুনতে হয়েছে তবুও সে বাগে আসেনি। এই কথার জেরে বলতেই হয় যে পাপ্পু কখনই পাশ করবে না।