সারাবিশ্বের আলোচিত ইস্যুর মধ্যে কাশ্মীর ইস্যু। ভারত জম্বু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার কার্ফু জারি করেছিল। কাশ্মীর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সাথে কার্ফু প্রত্যাহার করা হয়। স্বাভাবিক হতে শুরু করে ভুস্বর্গ কাশ্মীরের জীবনযাত্রা। স্কুল কলেজ সরকারি অফিস গুলোয় স্বাভাবিক ভাবে কাজ শুরু হয়েছে।

১৯৪৭ সালের পর থেকে একটি অস্বাভাবিক জীবন যাত্রার অধিকারী কাশ্মীর বাসী। সেই মৃত্যু উপতক্যার জীবনকে সহজ করার নতুন উদ্যেগ নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। কাশ্মীরের বেকার যুবকদের কথা মাথায় রেখে ৫০ হাজার চাকরীর চিন্তা করছে মোদি সরকার।

সমস্ত ভারত জুড়ে যখন গণতন্ত্র তখন কাশ্মীর এতবড় গণতান্ত্রিক দেশের জন্য ছিল চিন্তা। ৩৭০ ধারা অবলোপনের ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “আমি জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষকে বলতে চাই, এই রাজ্যে ৩৭০ ধারা ও ৩৫ ধারা বিপুল পরিমাণে ক্ষতিসাধন করেছে। এই ধারাগুলির কারণে গণতন্ত্র কখনই পুরো দেশে কার্যকর হয় নি। রাজ্যে দুর্নীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। উন্নয়নও থমকে দাঁড়িয়েছে।“

জানা যায় জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখে সামরিক, আধাসামরিক বাহিনীতে নিয়োগের মাধ্যমে শুরু হবে এ প্রক্রিয়া। এছাড়া ফুড প্রসেসিং ও ডেয়ারি ফার্মের উপর জোর দেওয়া হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে জানা যায় বিভিন্ন স্তরে এবং বিভাগের সঙ্গে বৈঠক চলছে এ কার্যক্রমের রুপরেখা তৈরি করার জন্য। মৃত্যু উপত্যকা হিসাবে খ্যাত যেখানে জন্ম থেকে অস্ত্রের সাথে পরিচয় সেখানে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করার জন্য ভারত সরকারের নানা প্রক্রিয়ার একটি বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।

Mr. Shuva is a News and Content Writer at BongDunia. He has worked with various news agencies all over the world and currently, he is having an important role in our content writing team.

Leave A Reply