আজ সকালে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তাসহ ৩ সদস্য আশ্রয় নিয়েছে। এর আগে ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার বর্ডার পুলিশ-বিজিপির ১৭৯ সদস্য পালিয়ে যায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ বলেছেন, যুদ্ধের সময় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছে যাওয়া মিয়ানমারের সেনাদের শিগগিরই ফেরত পাঠানো হবে। আজ শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার ইতিমধ্যেই সমুদ্রপথে বিজেপি থেকে পালিয়ে আসাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। আমি আশা করি খুব শীঘ্রই তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে পারব। তারা আমাদের বিজিবির হেফাজতে আছে।
এর আগে আরাকান আর্মির হামলায় ঘেরাও হয়ে মিয়ানমারের বিজিপি ও সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন দপ্তরের ৩৩০ কর্মকর্তা বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি দুই দফায় তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।
এরপর ১১ মার্চ নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৭৯ বিজিপি সদস্য আবার বাংলাদেশে পালিয়ে যায়। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। এর মধ্যে আজ পলাতক রয়েছেন আরও ৩ জন।