আজ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে কৃষি মন্ত্রণালয়
প্রতীকী চিত্র


সারাদেশে পেঁয়াজের বাজার আবারও অস্থিতিশীল। ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞার খবরের পরই দাম বাড়ছে হু হু করে। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, যা রাতারাতি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। আর ভারতীয় দামও পৌঁছেছে দুইশত। পেঁয়াজের বাজারের অস্থিতিশীলতার কারণে ক্রেতারা বিভ্রান্ত। বাজার নজরদারি জোরদার করার দাবি।

আজ শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর রামপুরা কাঁচাবাজার, উত্তর বরদা, মধ্য বরদা, গোদারাঘাট, উলেন মার্কেটসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া গেছে। কিন্তু এসব বাজারে সব ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজ কোথাও পাওয়া যায়নি।

২৯ অক্টোবর, ভারতে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির কারণে পেঁয়াজের রপ্তানি মূল্য টন প্রতি ৮০০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে এই নিষেধাজ্ঞা ছিল চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

গতকাল তা সংশোধন করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এরপর শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাতেই অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে দেশের পেঁয়াজের বাজার।

দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ২২০ থেকে ২৩০ টাকায়। আর ভারতীয় দামও পৌঁছেছে দুইশত। পেঁয়াজের বাজারের অস্থিতিশীলতার কারণে ক্রেতারা বিভ্রান্ত। বাজার নজরদারি জোরদার করার দাবি।

শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৪০-৫০ টাকা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। গতকাল রাতেও দেশি পেঁয়াজ পাওয়া গেছে ১২০-১৩০ টাকা। এক রাতে তা বেড়ে 220-230 টাকা হয়েছে। যেখানে ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি 102-103 টাকায় কিনতে ক্রেতাদের এখন 200 টাকা দিতে হবে। এদিকে বাজারে প্রতি মুহূর্তে কমছে পেঁয়াজের দাম। দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে পেঁয়াজ পুরোপুরি পাওয়া গেলে দাম কমতে পারে। আর ফেব্রুয়ারিতে নতুন পেঁয়াজের চাষ শুরু হলে বাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

Nitya Sundar Jana is one of the Co-Founder and Writer at BongDunia. He has worked with mainstream media for the last 5 years. He has a degree of B.A from the West Bengal State University.

Leave A Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.