হঠাৎ বিধ্বংসী অগ্নিকান্ডে প্রচুর পরিমাণে অর্থনৈতিক ক্ষতির পাশাপাশি মারা গেছে আনুমানিক ১১০ জন। সরকারীভাবে পুলিশ প্রশাসন সহ অন্যান্য সরকারী দপ্তর জরুরী ভিত্তিতে এই অগ্নিকাণ্ডের কারণ নির্ধারণ করতে উঠে পড়ে লেগেছে। বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ মামলা দায়ের করে 10-12 জন সন্দেহভাজনকে।
ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের ডেপুটি কমিশনার ইব্রাহিম খান সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা দায়ীদের খোঁজার জন্য তদন্ত করছি। আমরা এই মামলায় কোনো নাম উল্লেখ করিনি। তদন্তে আমরা সবকিছু প্রকাশ করতে সক্ষম হব”। ঢাকার অগ্নি বিভাগের সদস্যরা, সরকারি সংস্থার কর্মকর্তারা ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের দল একই রকম দুঃখজনক ঘটনা প্রতিরোধ করার উপায়গুলি প্রস্তাব করেছিলেন।কর্তৃপক্ষ বলছে যে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলিতে রাসায়নিক দ্রব্য ও প্লাস্টিকের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে।
“এটা কি নিছকই দুর্ঘটনা, না কি অন্য কিতছু লুকিয়ে আছে” তার তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
ক্ষয়ক্ষতির এলাকাটি ছিল সংকীর্ণ গলি বরাবর ঘর, দোকান এবং গুদাম ঘর জুড়ে ।