কয়েকদিন আগে পার্শ্ব শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনরত শিক্ষকদের রাতে অন্ধকারে পুলিশ লাঠি চার্জ করে। সেদিনে পুলিশের লাঠির আঘাতে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং তাঁদের বাড়ির লোকজন রাস্তা দিয়ে ছুটতে থাকেন। আন্দোলনরত শিক্ষকরা যখন পুলিশের ভয়ে পালাচ্ছিলেন, তখন কয়েকজন পুলিশকর্মী তাঁদের পিছন থেকে লাথিও মারেন। নদীয়ার কল্যানীর ঘটনার দাগ শুকানে না শুকাতে ভোকেশনাল শিক্ষকদের উপর লাঠিচার্জ করল পুলিশ। লাঠিচার্জ করায় বিষয়টি এখন নিয়ন্ত্রনের বাইরে।
এসএন ব্যানার্জি রোডে ব্যাপক ধুন্ধুমার কান্ড। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী। শিক্ষকদের লাঠি চার্জে কারো ভাঙল পা, কারো ভাঙল মাথা। বুধবার পুলিশের হাতে লাঠিপেটা খেলেন ভোকেশনাল শিক্ষকরা। এদিন নিজেদের দাবিতে আন্দোলনে সামিল হন রাজ্যের ভোকেশনাল শিক্ষকরা। সেখানেই তাঁদের উপর নির্বিচারে লাঠি চালায় পুলিশ বলে অভিযোগ। শিক্ষকরা জানান, অনুমতি নিয়েই তাঁরা এদিন বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। আর এরপরেও পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করেছে বলে অভিযোগ।
এর কিছুদিন আগে বিজেপির শিক্ষক সংগঠনের মিছিল ঘিরে কলকাতায় ধুন্ধুমার৷ পুলিশের সঙ্গে শিক্ষকদের ধস্তাধস্তি৷ রানি রাসমনির দিকে যাওয়ার সময় বৌবাজার ফিরিঙ্গি কালী বাড়ির সামনে পুলিশ আটকায়৷
শিক্ষকদের উপর এ ধরনের পুলিশের লাঠিচার্জ করায় মানুষের মনে একটি আতঙ্ক তৈরী হয়েছে।