তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব বলেন, ভোটার তালিকা ডিজিটাল করতে হবে। এতে ভোটার ও তার পরিবারের সদস্যদের জন্ম সনদ, জাতীয়তা সনদসহ অন্যান্য তথ্য দিতে হবে। এছাড়া ফলাফল ঘোষণার জন্য সফটওয়্যারেরও প্রয়োজন হয়। ইভিএম থাকবে কি থাকবে না এবং থাকলে কেমন হবে, সেটা ঠিক করতে হবে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আমিনুল ইসলাম বলেন, বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থা অব্যাহত রেখে কোনো নির্বাচন করা যাবে না। নতুন প্রস্তাব আনতে হবে। বিজয়ীদের নিশ্চিত করতে হবে যে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সমর্থন পাবে।
আলোচনায় আরও অংশ নেন সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়ত ফিরদৌস ও সুজনের যুগ্ম সম্পাদক জাকির হোসেন।
গোলটেবিল বৈঠকে লিখিত প্রস্তাব উপস্থাপন করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলীপ কুমার সরকার। মনোনীত বক্তাদের আলোচনার মাধ্যমে একটি মুক্ত আলোচনা পর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।