গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে বিদেশ যাওয়ার জন্য আদালতের অনুমতি নিতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গত সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ড. আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) ইউনূসের জন্য একটি ন্যায্য ও স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আশা করি বাংলাদেশ সরকারকে উৎসাহিত করবেন। কারণ, আপিল প্রক্রিয়া (শ্রম আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে) চলবে।
বেদান্ত প্যাটেলকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা) রাজনৈতিক প্রতিহিংসাকে স্টেট ডিপার্টমেন্ট কীভাবে দেখে?
সেই প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপ-মুখপাত্র বলেন, অন্যান্য আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মাধ্যমে আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) উদ্বেগ প্রকাশ করছি যে, ড. আইন
আরেকটি প্রশ্নে উদ্বেগ রয়েছে যে বাংলাদেশে সাম্প্রতিক (দ্বাদশ জাতীয় সংসদ) নির্বাচনে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটেনি। আমি কি মার্কিন ভিসা নীতির অধীনে নির্বাচনী সাবভারটারদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের অবস্থা জানতে পারি?
এই প্রশ্নের জবাবে প্যাটেল বলেন, ভিসা নীতি সম্পর্কে আমার কাছে কোনো আপডেট নেই। কিন্তু আমি যেটা বুঝি, নির্বাচন শেষ হলেই এই নীতি শেষ হয় না। ভিসা নীতিতে কোনো পরিবর্তন হয়নি।