ভারতের উত্তর প্রদেশের হাতরাস জেলায় স্কুলের উন্নতির আশায় একটি বেসরকারি স্কুলের এক ছাত্রকে ‘বলিদান’ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই নির্মম ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জেলা শিক্ষা আধিকারিক স্বাতী ভারতী স্কুল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিহত ছাত্র দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। স্কুল ম্যানেজারের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করেছেন স্বাতী ভারতী। এই ঘটনায় রামপ্রকাশ সোলাঙ্কি, দীনেশ বাঘেল, যশধন সিং, লক্ষ্মণ সিং এবং বীরপাল সিং-কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সবাই জেল হাজতে।
নিহত ছাত্রীর বাবা জানান, তার ছেলেকে হোস্টেলে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার গলা ভেঙ্গে যায়। ঠোঁট নীল হয়ে গেল। দোষীদের ফাঁসি চাই।
23 সেপ্টেম্বর ছাত্রের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। স্কুলে উন্নতির আশায় কুসংস্কারের জেরে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে হোস্টেলে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।