জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে (এনসিআর) চলমান ঘন কুয়াশা এবং শৈত্যপ্রবাহ জীবনকে ব্যাহত করেছে। পাহাড়ে তুষারপাতের প্রভাব এখন সমতল ভূমিতেও দেখা যাচ্ছে, যার কারণে মহাসড়ক ও জিটি সড়কে দৃশ্যমানতা ব্যাহত হয়েছে। দৃশ্যমানতা না থাকায় সড়কে যানবাহনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। ঠাণ্ডা মোকাবিলায় হিটারের সাহায্য নিচ্ছে মানুষ।

বর্তমান দৃশ্যকল্প

গাজিয়াবাদ সহ পুরো এনসিআর প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং কুয়াশার সম্মুখীন। হাইওয়ে এবং জিটি রোডে দৃশ্যমানতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। দৃশ্যমানতা কম থাকায় যানবাহনের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। ঠান্ডার কারণে খোলা জায়গাগুলো প্রায় অদৃশ্য হয়ে গেছে। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ত্রাণের জন্য স্কুলগুলির সময় বদল করেছে প্রশাসন। তবে গত তিন দিন ধরে গাজিয়াবাদে সূর্যের দেখা নেই, যার জেরে ঠান্ডা বেড়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ঠান্ডা থেকে রেহাই নেই এবং ১০ জানুয়ারির মধ্যে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

পরিবহনে প্রভাব

কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা কম থাকায় জেলা প্রশাসন রোডওয়েজ বাস ডিপোকে রাত ৯টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত বাস চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। নাইট সার্ভিস বাসের অনলাইন রিজার্ভেশনও এক মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। গত তিন দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমেছে। আবহাওয়া দফতরের মতে, বুধবার রাত 2 টায় গাজিয়াবাদে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা 14 ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। এদিকে, এই সময়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্থিতিশীল রয়েছে। বৃহস্পতিবার জেলার গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ‘bongdunia’ দেখতে থাকুন। এছাড়াও, অনুগ্রহ করে সাবস্ক্রাইব করুন এবং ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে আমাদের অনুসরণ করুনএবং TWITTER.com/bongdunia?s=08″ data-wpel-link=”external”>টুইটার

Leave A Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.