সংগৃহীত ছবি


বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বের প্রভাবশালী টাইম ম্যাগাজিন। আজ বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) ‘শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

গত সেপ্টেম্বরে টাইম ম্যাগাজিন প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার নেয়। সেই সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে প্রতিবেদনের শুরুতে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন আশ্চর্যজনক রাজনৈতিক নেতা যিনি বাংলাদেশকে গত এক দশকে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে আবির্ভূত হতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

তিনি 2009 সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যা তাকে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী প্রধানমন্ত্রী করে তুলেছে, এতে বলা হয়েছে। এর আগে তিনি 1996 থেকে 2001 পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সামরিক বাহিনী ও ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে, যারা একসময় দেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করেছিল। শেখ হাসিনাকে নিয়ে এরই মধ্যে ১৯টি হত্যাচেষ্টা হয়েছে।

ব্রিটেনের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার বা ভারতের ইন্দিরা গান্ধীর চেয়েও বেশি নির্বাচনে জয়ী শেখ হাসিনা আগামী বছরের জানুয়ারিতে আবারও জয়ী হতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেশের মানুষ আমার সঙ্গে আছে বলেই আমি আত্মবিশ্বাসী। তারাই আমার প্রধান শক্তি।

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সদস্য রয়েছে। দেশটি মার্কিন ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের সাথে নিয়মিত মহড়ায় অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় উৎস যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতেও শীর্ষ দেশ আমেরিকা। ইউক্রেনে ভ্লাদিমির পুতিনের আগ্রাসনের নিন্দা করা কয়েকজন উন্নয়নশীল বিশ্বের নেতাদের একজন শেখ হাসিনা নিজেকে পশ্চিমাদের কাছে উপযোগী প্রমাণ করেছেন। তিনি প্রতিবেশী মিয়ানমার থেকে আসা প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছেন।






আগের খবরশিগগিরই ওমানের ভিসা চালু হবে বলে আশা করছেন প্রতিমন্ত্রী


Nitya Sundar Jana is one of the Co-Founder and Writer at BongDunia. He has worked with mainstream media for the last 5 years. He has a degree of B.A from the West Bengal State University.

Leave A Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.